গরুবাথান থেকে লাভা যাওয়ার পথে চেল নদীর পূব পারে পেত্রিচর। পেত্রিচর শব্দর অর্থ অনেকদিন পর বৃষ্টি হওয়া মাটি থেকে উঠে আসা মন মাতাল করা গন্ধ। মাত্র ১৪০০ ফুট উচ্চতার পেত্রিচরে (Petrichor) সবুজের গালিচা, জঙ্গল ও পাহাড়ের দৃশ্য যেন ক্যানভাসে আঁকা ছবি।
কীভাবে যাবেন
কোথায় থাকবেন
1. সাধারন মানের কুটির
2. Premium মানের কুটির
বিশালাকায় জানালা। ঘরে বুকসেল্ফ ভরা বই। গান বাজনা বা গিটার বাজাতে জানলে তো কথাই নেই। ঘরে আছে গিটার। ইচ্ছামত বাজান। আর একান্তই প্রকৃতির সঙ্গে থাকতে চাইলে জানালার বাইরে খোলা আকাশ, সবুজের সমারোহ আর দূরের পাহাড় দেখেই সময় কাটিয়ে দিতে পারেন। আবার ঘর ছেড়ে বাইরে বেরনোর জন্য মন কেমন করলে বেরিয়ে পড়ুন। শুধু বেরোবার আগে ঘরে আপনার জন্য রাখা টুপিটা পরে নিন। আপনার ঘরে আছে ছোট পার্শ্ব টেবিল আর ঝুলন্ত বৈদ্যুতিক লন্ঠন। এখানে কেবল টিভি, এসি, ওয়াইফাই পাবেন না। তবে বাড়ির লোক, বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য মোবাইলের 3G নেট পরিষেবা আছে। ইউরোপিয়ান স্টাইলের বড় বাথরুমে প্রমাণ সাইজের জানালা। স্নানের যাবতীয় সরঞ্জাম যথা সাবান, শ্যাম্পু, তোয়ালে ও টয়লেট পেপার অন্যান্য জায়গার মতো এখানেও ব্যবস্থা আছে। আর ইচ্ছা করলে সুইমিং পুলেও যেতে পারেন। মন চাইলে জলে নেমে পড়ুন। তবে সাঁতার না জানলে সাবধান। সুইমিং পুল কিন্তু বেশ গভীর। এই ব্যবস্থায় দু’ জনের জন্য প্রতিদিনের ভাড়া ৩০০০ টাকা। অতিরিক্ত কাউকে ঘরে নিতে হলে মাথা পিছু ১০০০ টাকা। তবে ব্রেকফাস্ট ফ্রি।